ভোলার চরফ্যাশন জম্মস্থান এলাকায় মানুষের ভালবাসা সিক্ত হলেন কেন্দ্রীয় সেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম রফিক। গতকাল শনিবার তার জম্মস্থান এলাকা মাদ্রাজ আসার আগমনের খরব শুনে রাস্তায় দাঁড়িয়ে এবং আন্তর্জাতিক বাস টার্মিল থেকে কয়েক হাজার মোটরসাইকেলের শোভাযাত্রা দিয়ে ফুলের মালা পড়িয়ে সেচ্ছাসেবক দল এই নেতাকে বরন করে নেন। কেন্দ্রীয় সেচ্ছাসেবক দল নেতা রফিকুল ইসলামকে দেখতে তার গ্রামের মানুষ পথে পথে দাঁড়িয়ে তাকে শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সাবেক ছাত্রদলের সভাপতি রফিকুল ইসলাম রফিক জনগনের ভালবাসা সিক্ত হয়ে দু’ হাত নাড়িয়ে এবং কদম মুছা করতে করতে তার জম্মস্থান এলাকা ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার মাদ্রাজ মিয়াজানপুর গ্রামের বাড়িতে যান।

পথে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত শহীদ রাকিব মোল্লার কবর জিয়ারত করেন।এরপর বিকেল ৫টায় তার পিতা মরহুম হাজী এ. এম মান্নান হাওলাদারের কবর জিয়ারত শেষে রুহের মাগফিরাত কামনার্থে দোয়া মোনাজাত ও ইফতার মাহফিলে যোগদান করেন। দোয়া মোনাজাত ও ইফতার অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন চরফ্যাশন উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোতাহার হোসেন আলমগীর মালতিয়া, সিনিয়র সহ-সভাপতি আমিরুল ইসলাম মিন্টিজ, উপজেলা সেচ্ছাসেবক দল সভাপতি মীর শাহাদাত হোসেন সায়েদ, উপজেলা যুবদল সাবেক সভাপতি আশরাফুর রহমান দিপু ফরাজী প্রমুখ।

অন্যদের মধ্যে মাদ্রাজ বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ফখর উদ্দিন শাহীন মালতিয়া, আজিজ পাটওয়ারী,জেলা সেচ্ছাসেবক দল নেতা কামাল উদ্দিন,কামাল পাসা, অজিউল্লাহ, সাব্বির হোসেন মনির হোসেন তুহিন ,বেলাল হোসাইনসহ সকল শ্রেণীর পেশার মানুষ ইফতার অনুষ্ঠানে অংশ নেন।

কেন্দ্রীয় সেচ্ছাসেবক দল নেতা রফিকুল ইসলাম রফিক বলেন- জনগন আমার আসার সংবাদ শুনে যে ভালবাসা দিয়েছে আমি তাদের কাছে রিনি হয়ে রইলাম।আজীবন জনগনের ভালবাসা নিয়ে বেচে থাকতে চাই। আজ শনিবার আমার বাবা মরহুম হাজী এ. এম মান্নান হাওলাদার রুহের মাগফিরাত কামনার্থে দোয়া মোনাজাত ও ইফতার মাহফিলের আয়োজন করেছি। আমার আমন্ত্রণে ভোলা এবং চরফ্যাশন উপজেলার বিএনপি অংঙ্গসংগনের কয়েক হাজার নেতাকর্মীরা এসে আমাকে ধন্য করেছেন।