০৯:১৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৩ এপ্রিল ২০২৫, ৩০ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দৌলতপুরে ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি হামলার  প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ

মানিকগঞ্জের দৌলতপুরে বিক্ষোভ মিছিল ও  সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।  ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি বর্বর হামলা আগ্রাসনের বিরুদ্ধে মসজিদুল আকসা পুনরুদ্ধারে ও মজলুম ফিলিস্তিনের সমর্থনে সোমবার (৭ এপ্রিল) সকালে দৌলতপুর উপজেলার সর্বস্তরের জনতার উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয় । বিক্ষোভমিছিলটি দৌলতপুর বাস স্ট্যান্ড থেকে শুরু হয়ে উপজেলা চত্বর পদক্ষিণ করে বাসস্ট্যান্ডে এসে সমাপ্ত হয়। পরে সেখানে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। বক্তারা ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানান এবং মুসলিম বিশ্বের ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানান।

 

 

 

তারা বলেন, “আজ জাতিসংঘ নিরব, বিশ্ববাসী নিরব, অথচ মুসলিম উম্মাহর রক্ত ঝরছে। জাতিসংঘের নির্লিপ্ততার কারণে আমাদের উচিত মুসলিম দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ করে আন্তর্জাতিক বিচারিক কাঠগড়ায় তাদের দাঁড় করানো আরও বলেন, “আমরা হয়তো সরাসরি যুদ্ধ করতে পারবো না, তবে আমরা ইসরায়েলি পণ্য বর্জন করতে পারি। সেই সঙ্গে যারা ইসরায়েলকে মদদ দেয়, সেই আমেরিকা ও ভারতের পণ্যও বর্জন করতে হবে। সমাবেশে ধর্মপ্রাণ মানুষ উপস্থিত ছিলেন। বিক্ষোভশান্তিপূর্ণভাবে শেষ হয় এবং আয়োজকরা ভবিষ্যতেও মুসলিম উম্মাহর অধিকার রক্ষায় সোচ্চার থাকার ঘোষণা দেন।

Tag :
জনপ্রিয়

ভোগান্তিতে নোবিপ্রবির শিক্ষার্থীরা- ঈদের ছুটি শেষে বন্ধ অধিকাংশ খাবারের দোকান

x

দৌলতপুরে ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি হামলার  প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ

প্রকাশ : ০৯:৪৫:১৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৭ এপ্রিল ২০২৫

মানিকগঞ্জের দৌলতপুরে বিক্ষোভ মিছিল ও  সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।  ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি বর্বর হামলা আগ্রাসনের বিরুদ্ধে মসজিদুল আকসা পুনরুদ্ধারে ও মজলুম ফিলিস্তিনের সমর্থনে সোমবার (৭ এপ্রিল) সকালে দৌলতপুর উপজেলার সর্বস্তরের জনতার উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয় । বিক্ষোভমিছিলটি দৌলতপুর বাস স্ট্যান্ড থেকে শুরু হয়ে উপজেলা চত্বর পদক্ষিণ করে বাসস্ট্যান্ডে এসে সমাপ্ত হয়। পরে সেখানে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। বক্তারা ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানান এবং মুসলিম বিশ্বের ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানান।

 

 

 

তারা বলেন, “আজ জাতিসংঘ নিরব, বিশ্ববাসী নিরব, অথচ মুসলিম উম্মাহর রক্ত ঝরছে। জাতিসংঘের নির্লিপ্ততার কারণে আমাদের উচিত মুসলিম দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ করে আন্তর্জাতিক বিচারিক কাঠগড়ায় তাদের দাঁড় করানো আরও বলেন, “আমরা হয়তো সরাসরি যুদ্ধ করতে পারবো না, তবে আমরা ইসরায়েলি পণ্য বর্জন করতে পারি। সেই সঙ্গে যারা ইসরায়েলকে মদদ দেয়, সেই আমেরিকা ও ভারতের পণ্যও বর্জন করতে হবে। সমাবেশে ধর্মপ্রাণ মানুষ উপস্থিত ছিলেন। বিক্ষোভশান্তিপূর্ণভাবে শেষ হয় এবং আয়োজকরা ভবিষ্যতেও মুসলিম উম্মাহর অধিকার রক্ষায় সোচ্চার থাকার ঘোষণা দেন।